কেন্দ্রিয় ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমানকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে যারা পরাজিত করে আমাকে বিজয়ী করেছিলন তারা সবাই আমার কাজ করছেন- -- বিএনপির কেন্দ্রিয় নেতা সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদার

  

ঈশ্বরদী থেকে বিশেষ প্রতিনিধি এসআই টিটুল জানান।। সেদিন ১৯৯১ সালে যারা তৎকালিন কেন্দ্রিয় ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমানকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে আমাকে বিজয়ী করেছিলেনআজকে তারা সবাই তাদের ছেলে  নাতি নাতনীদের সাথে নিয়ে আমার জন্য নির্বাচনী মাঠে কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন,বিএনপির কেন্দ্রিনেতা  সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদার। আজ শনিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত তারেক রহমান প্রেরিত রাষ্ট্র কাঠামো গঠনে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণী  গণসংযোগ উপলক্ষে মুলাডুলি  দাশুড়িয়া বাজারে অনুষ্ঠিত পৃথক দুটি পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন,আমরা ধানের শীষে ভোট দিতে চাই। আমি ধানের শীষের একজন প্রার্থী হতে চাই।দলের মধ্যে আমরা আর কুড়াল সুষ্টি করতে দেবনা উল্লেখ করেন এবং দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান  দলের হাইকমান্ড নেতৃবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেনমাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মী  সাধারণ মানুষের মতামত নিয়ে ১৯৯১ সালের নির্বাচনী ফলাফলের আলোকে চুলচেরা বিশ্লেষনের মাধ্যমে জনপ্রিয় যেকোন ব্যক্তিকে চুড়ান্তভাবে মনোনয়ন দেওয়ার অনুরোধ করছি। 

অনুরোধ করে বলছি এসময় মুলাডুলি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধ শফিউদ্দিন মন্ডলের সভাপতিত্বে তৃণমূল বিকএনপি নেতা  উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আব্দুর রশিদ সরদার,সাহাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সহসভাপতি আবু তালেব ফকিরবিএনপির সিনিয়র নেতা আব্দুর রশিদ সরদারআব্দুস সোবহান,সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান সরদারমানিক হোসেন ,সাইদুল ইসলামরুহুল আমিন বাবলু,হুমায়ুন কবীর দুলাল সরদারএটিএম,আব্দুস সাত্তার বিশ্বাসআব্দুর রাজ্জাক,রঞ্জু হোসেনমোহাম্মদ আলী কাজল,কবীর আহমেদ,শ্রমিকদল নেতা কামরুল ইসলামসহ বিএনপি  এর অঙ্গসহযোগী সংগঠনের শীষর্ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

ঈশ্বরদী ইপিজেড গেট থেকে শুরু করে নতুন হাট গোল চত্বর,সলিমপুর বোড ঘর,মুন্নার মোড়,চাঁদ আলীর মোড়,দাশুড়িয়া হাটবাজার এবং সড়ই কান্দি হয়ে শেখ পাড়া  মুলাডুলি বাজারে লিফলেট বিতরণকালে পাবনা- াাসনের সকল মহলের জনপ্রিয় নেতা প্রধান অতিথি সাবেক এমপি বূর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদার আরও বলেন,



আওয়ামী লীগের  ক্যান্ডিডেট   ছিলো  আজকের হাবিবুর রহমান  হাবিব।  তিনি নৌকার ক্যান্ডিডেট ছিলেন। তিনি আমার কাছে ১০ হাজার ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন। ঈশ্বরদী বিএনপির ঘাঁটি  আমি  সুধু এইটুকুই বলতে চাই।   আমরা যে আদর্শ নিয়ে দলটা গড়েছিশহীদ জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল বিএনপি যেমন তারা  একটা মাঠ পর্যায়ের  তথ্য দিয়েছিলো আর শহীদ  রাষ্ট্রপতি  জিয়া রহমান ইসলামের পথেই  ছিলেন। কষ্ট সাধন করেই তিনি কিন্তুু   জাতীয়বাদ প্রবর্তন করেছেন  এবং 

পরে আমাদের বাংলাদেশের ভৌগিলীক সীমা  রক্ষণ  করে এদেশে যেসব ধর্মের  বর্ণের মানুষ আছে  সবাইকে ইউনিটি করে  এক পরিচয়ে তারা পরিচিত হবে  এইটা  হলো জিয়াউর রহমানের আদর্শ। জাতীয়বাদের কিন্তুু অনেক ধরন আছে বাঙালি জাতীয়বাদ  উগ্র জাতীয়বাদ  মুসলিম ধর্মীয় জাতীয়বাদ হিন্দু জাতীয়বাদ উগ্র জাতীয়তাবাদ  এইগুলো জাতীয়বাদ  সম্রাজ্যবাদী জাতীয়বাদ হলো অস্ত্র বিক্রি  করার জন্য  এই ভাষায় ভাষায় বর্ণ   ধর্মে ধর্মে বিভেদ সৃষ্টি করে  এজন্য সম্রাজ্যবাদ এবং সম্রাজ্যবাদীরা হচ্ছে বিরোধ গুলা তৈরি করে 

আমি ব্যক্তিগত জীবনে  কোন ব্যবসা বা  কোন কাজ করতে পারিনি আমি সেজন্য বলব আজকে যাদের বয়স ৪০ বছর সেদিন তার বয়স ছিল সাত বছর   সমস্ত ছেলেরা হচ্ছে আমাদের সম্পর্কে  কটুক্তি করতে পারে  কিন্তু বয়স্ক মুরুব্বি যারা আছে এখানে আছে  খোঁজ নিয়ে দেখেন একটা মানুষ যদি আমাদের সম্পর্কে বা আমার সম্পর্কে ব্যক্তিগত কটুক্তি করতে পারে তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেবো। সুতরাং আমি বিশ্বাস করি দারুন ভাবেনিজের প্রতি আস্থা আছে। আমার  আর জনগণের প্রতি যে আস্থা রয়েছে ,যত দিন বেঁচে  থাকি চেষ্টা  করবো সেই  আস্তাটাকে ধরে রাখতে।

যে অভিমান করে কষ্ট  করে হাটঘাট মাঠ স্টেশন বিভিন্ন  জায়গায় দখলবাজ  লুটপাট   হয়েছে তাতে বিএনপির ভোটটা রাগ করে অভিমান করে সরে যেতেপারে  সে জন্য অসুস্থ্য অবস্থায়ও বিএনপির মধ্যে ইউনিটি করতে আমি  সর্বশক্তি নিয়োগ করেছি। কারণ বিএনপির ভোটটা আপনারা বিএনপিকেই দিবেনআপনরা ভোটটা দিলেই বিএনপি জিতবে। আপনরা রাগ করে অভিমান করে বিএনপি থেকে সরে যাবেন না উল্লেখ করে তিনি বলেন,এটা হচ্ছে  আমার ম্যাসেজ  সর্বোপরি  ধানের শীষে যেই থাক আমরা ধানের শীষের  পক্ষে থাকবো।#

ক্যাপশন \ প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন,বিএনপির কেন্দ্রিনেতা  সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদার এবং লিফলেট বিতরণের খন্ড চিত্র।

No comments

Powered by Blogger.