কম্পিউটার বিজ্ঞানী ড. আব্দুল মোতালেবের করোনায় মৃত্যু।।বৃদ্ধা মহিলার গলা কাটা লাশ উদ্বার।।বেলারুশ নাগরিকের মৃত্যু




মোস্তাক আহমেদ টনি ॥ ঈশ্বরদীর কৃতি সন্তান বীরি মুক্তিযোদ্ধা, কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও প্রফেসর ড. আব্দুল মোতালেব করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরন করেছেন ( ইন্না লিল¬াহি -----রাজিউন)। বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) সকাল ৯ টায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মৃত্যু বরণ করেন। প্রফেসর ড. আব্দুল মোতালেব বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে অবস্থিত ইউনির্ভর্সির্টি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি (ইউসেট) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর (ডেজিগনেট) হিসেবে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি গাজিপুরে বাংলাদেশ ইসলামিক ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজির বিভাগীয় প্রধান ছিলেন। তিনি ঈশ্বরদীর রুপপুর বিবিসি বাজারস্থ মরহুম ডাক্তার ঈমান আলীর দ্বিতীয় পুত্র। ড. আব্দুল মোতালেব রুপপুরের জিসান হৃদ মেমোরিয়াল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়া তিনি পাকশী রেলওয়ে চন্দ্রপ্রভা বিদ্যাপীঠের প্রাক্তণীর দায়িত্ব পালন করছিলেন।#


ঈশ্বরদীতে আনোয়ারা খাতুন নামের এক বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা করেছে

স্টাফ রিপোর্টার ॥ ঈশ্বরদীতে আনোয়ারা খাতুন (৬৫) নামের এক বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বত্তরা। নিহত আনোয়ারা ঈশ্বরদী স্কুলপাড়া এলাকার হাবিবুর রহমানের স্ত্রী।

বুধবার সন্ধ্যা ছয়টায় ঈশ্বরদী স্কুলপাড়া এলাকার নিজ বাড়ী থেকে ওই লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ঈশ্বরদী থানা পুলিশ স্থানীয় লোকজন ও প্রত্যক্ষদর্শীদের দেওয়া তথ্যমতে, নিহত আনোয়ারার তিন ছেলে ও দুই মেয়ে চাকুরী ও ব্যবসার সুবাদে ঢাকায় বসবাস করেন। তিনি তার স্বামীকে নিয়ে ওই বাড়িতে থাকতেন। তাঁর স্বামী মানসিক ভারসাম্যহীন। এ সুযোগে কে বা কারা তাঁকে গলা কেটে হত্যা করেছে।

নিহতের ছেলে বুধবার সকাল থেকে তাঁর মায়ের মোবাইলে একাধিক বার কল করে না পেয়ে তাঁর বন্ধুকে বাড়ীতে খোঁজ নিতে বলে। বন্ধু সন্ধ্যায় গিয়ে দেখেন ঘরে বৃদ্ধা আনোয়ারার রক্তাক্ত লাশ পড়ে আছে। এরপর তাঁর চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে আসেন। পরে থানায় খবর দেওয়া হয়। ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, সংবাদ পেয়ে বুধবার রাতেই ঘরের ভেতর থেকে গলাকাটা অবস্থায় বৃদ্ধা মহিলার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। কী কারণে হত্যা করা হয়েছে তা জানা যায়নি। তবে পুলিশ তদন্ত করা হচ্ছে।#

--------------------------------------------------------------------- বেলারুশ নাগরিকের মৃত্যু

আশরাফুল আবেদীন ॥ বুধবার রাতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে কর্মরত হানচারাও আলিয়াকসান্দ্র (৫৮) এক বেলারুশ নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি ‘নিকিম-এটমস্ট্রোয়’ নামে রাশিয়ান একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন। তিনি রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের গ্রিন সিটির ৬ নম্বর ভবনের ৫৪ নম্বর কক্ষে থাকতেন। তিনি ঐ কক্ষে অবস্থান করছিলেন। অনেকক্ষণ তাঁর কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙ্গে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের সাইট ইনচার্জ রুহুল কুদ্দুস জানান, ধারণা করা হচ্ছে যে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যেতে পারেন। ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, মৃতদেহটি পাবনা জেনারেল হাসপাতালের হিমাগারে রাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পরে সংশ্লষ্ট দূতাবাসের মাধ্যমে নিজ দেশে পাঠানো হবে।#



No comments

Powered by Blogger.